ডলার ইনকাম সাইট কাজ করে, মাসে কয়েক শত ডলার ইনকাম করতে চান? তাহলে, আমাদের আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্য সেরা আর্টিকেল হবে। এই পোস্টে, ডলার ইনকাম সাইট এর নাম বলবো। বলবো, এসব সাইটে কিভাবে অ্যাকাউন্ট তৈরি করবেন? কিভাবে কাজ শুরু করবেন? মাসে কতো ডলার ইনকাম করতে পারবেন?
বর্তমানে, অনলাইনে প্রচুর কাজ আছে। ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস ভিজিট করলে, বুঝতে পারবেন। দেশ বিদেশের প্রচুর সাইট ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসের মাধ্যমে কাজ করায়। এসব মার্কেটপ্লেসের পেমেন্ট গেটওয়ে ভিসা কার্ড অথবা মাস্টার কার্ড।
অর্থাৎ ডলারে পেমেন্ট করা যায়। ডলার ইনকাম করতে চাইলে, মার্কেটপ্লেসে কাজ করার বিকল্প খুব কম। মার্কেটপ্লেসের বাইরেও ডলার ইনকাম সাইট আছে।
Table of Contents
সব ডলার ইনকাম সাইট নিয়ে থাকছে বিস্তারিত আলোচনা। তাহলে, আর কথা না বাড়িয়ে আসুন মূল আর্টিকেলে যাওয়া যাক।
ডলার ইনকাম সাইট
ডলার ইনকাম সাইট বলতে এমন সব সাইটকে বুঝায়, যেসব সাইটে কাজ করে পেমেন্ট হিসেবে ডলার পাওয়া যায়। যেসব সাইটের পেমেন্ট গেটওয়েতে ডলার বিনিময় মাধ্যম যুক্ত আছে। যেমন ভিসা কার্ড। মাস্টার কার্ড। পেপ্যাল ইত্যাদি পেমেন্ট গেটওয়ে হিসেবে যুক্ত আছে।
আরো সহজ করে বললে, যেসব সাইটে কাজ করে ডলার ইনকাম করা যায়, সেসব সাইটকে ডলার ইনকাম সাইট বলা হয়। উদাহরণ; ইউটিউব, ব্লগার ডট কম, ফেসবুক, ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস ইত্যাদি। এসব সাইটে কজা করে ডলার ইনকাম করা যায়। এজন্যই এই সাইটগুলোকে ডলার ইনকাম সাইট বলা হয়।
কিভাবে ডলার ইনকাম করা যায়?
কিভাবে ডলার ইনকাম করা যায়? সহজ উত্তর। ডলার ইনকাম করতে হলে, অবশ্যই ডলার ইনকাম সাইটে কাজ করতে হবে। এমন সাইটে কাজ করতে হবে। যেসব সাইটের পেমেন্ট মেথডে ডলার যুক্ত আছে।
ডলার প্রদান করা সাইটে কাজ করতে হবে। কাজ করার জন্য স্কিল অর্জন করতে হবে। ফ্রিল্যান্সিং সাইটে কাজের স্কিল অর্জন করতে পারলে, কাজের অভাব হবে না। প্রচুর কাজ পাবেন। এসব কাজ করে ডলার ইনকাম করতে পারবেন।
উদাহরণ; ব্লগার সাইট তৈরি করুন। নিজের পছন্দের বিষয়ে লিখুন। গুরুত্বপূর্ণ তথ্য উপস্থাপন করুন। গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে ডলার ইনকাম করতে পারবেন।
ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করুন। ভিডিও বানান। চ্যানেল মনিটাইজেশন করান। ডলার ইনকাম করুন। ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস এ অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন। গিগ পাবলিশ করুন। কাজ করুন। ডলার ইনকাম করুন।
কিভাবে ডলার ইনকাম করা যায়? এ বিষয়ে আরো বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে নিচে।
মোবাইল দিয়ে ডলার ইনকাম
মোবাইল দিয়ে ডলার ইনকাম সাইট এ কাজ করে ইনকাম করা যায়। বর্তমানে হাই-কনফিগারেশনের স্মার্টফোন দিয়ে এডভান্স লেভেলের কাজ করা যায়। মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কাজ করা যায়। ফ্রিল্যান্সিং এর যতো স্কিল আছে প্রায় সব অর্জন করা সম্ভব।
ফ্রিল্যান্সিং এর প্রাথমিক দক্ষতা থেকে উচ্চতর দক্ষতা সব অর্জন করা সম্ভব। এসব দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে ডলার ইনকাম সাইট থেকে ডলার ইনকাম করা যায়।
মোবাইল দিয়ে ইউটিউবিং করে ডলার ইনকাম করা যায়। হাতের মোবাইল দিয়ে একটি প্রফেশনাল ইউটিউব চ্যানেল খুলা যায়। ইউটিউব চ্যানেলে ভিডিও আপলোড দিয়ে ডলার ইনকাম করা যায়। ডলার ইনকাম সাইটের মধ্যে ইউটিউব হলো সবথেকে ভালো।
ব্লগার ডট কম একটি লিখালিখির সাইট। এই সাইটে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন। লিখালিখি করুন। ভিজিটর আসলে, সাইট মনিটাইজেশন করিয়ে ডলার ইনকাম করতে পারবেন।
ডলার ইনকাম সাইট নিয়ে আরো তথ্য শেয়ার করবো। অনলাইন থেকে ডলার ইনকাম করতে চাইলে, এসব তথ্য জানা দরকার। তাই পোস্টের বাকি অংশটুকু মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।
ডলার ইনকাম সাইট ফ্রিল্যান্সিং থেকে ডলার ইনকাম
ডলার ইনকাম সাইট গুলোর মধ্যে সবথেকে বিশ্বস্ত সাইট হলো আপওর্য়াক। এটি একটি ফ্রিল্যান্সিং সাইট। এখানে, প্রচুর জব পোস্ট করা হয়। জব পাওয়ার জন্য বিড করতে হয়। উইন করলে, জব পাবেন। জব কম্পিলিট করে ডলার ইনকাম করতে পারবেন।
ফ্রিল্যান্সিং সাইট ফাইভারও খুব জনপ্রিয়। এখানে নতুনদের জন্য কাজ পাওয়া সহজ। মাত্র ৫ ডলার থেকে কাজ শুরু হয় বলে, এই সাইটকে ফাইভার বলে। ছোট ছোট কাজ করানো হয় এই সাইটে। নতুনরা এই সাইট কাজ করে ডলার ইনকাম করতে পারবেন।
গেম খেলে ডলার ইনকাম
গেম খেলে ডলার ইনকাম করতে চাইলে, ডলার ইনকাম করতে পারবেন। পৃথিবীতে প্রচুর মাইক্রো-জব সাইট আছে। এসব সাইটে কাজ করে যেমন ডলার ইনকাম করা যায়। সেই সাথে গেম খেলে ডলার ইনকাম করা যায়।
গেম ডলার করার সাইট আছে। যেমন; Swagbucks.com। এটি একটি ক্ষুদ্র জব সাইট। এই ছোট ছোট কাজ করানো হয়। যেমন, ভিডিও দেখে ডলার ইনকাম। এডস দেখে ডলার ইনকাম। গেম খেলে ডলার ইনকাম। সার্ভে অংশ নিয়ে ডলার ইনকাম। এমন সব ছোট ছোট কাজ করে ডলার ইনকাম করা যায়।
গেম খেলে ডলার ইনকাম সাইট। নিয়ে আরো জানা দরকার। শুধু তো একটি সাইট থেকে গেম খেলে টাকা ইনকাম করা যায় না। আরো প্রচুর সাইট আছে। এসব সাইটের একটি লিস্ট তৈরি করে আপনার জন্য নিচে দেয়া দিয়েদিলাম;
ব্লগিং করে ডলার ইনকাম
ডলার ইনকামের একটি বিশ্বস্ত সাইট ব্লগার ডট কম। ব্লগিং করে ডলার ইনকাম করা যায়। ব্লগিং হতে পারে আপনার নিশ্চিত ক্যারিয়ার। ব্লগিং প্যাসিভ ইনকামের মতো। বাংলায় ব্লগিং করে মাসে কয়েক শত ডলার ইনকাম করা যায়।
ব্লগিং করতে, একটি ডোমেইন ক্রয় করুন। একটি ভালো থিম বাছাই করুন। গুগলে সার্চ হয় এমন একটি কী-ওয়ার্ড বাছাই করুন। ভালো আর্টিকেল লিখুন। নিয়মিত পাবলিশ করুন। ব্লগার সাইটের ব্যাকলিংক তৈরি করুন। এসইও করুন। সাইটে রেটিং বাড়ান। সাইটে ভিজিটর আসলে, সাইট মনিটাইজেশন করুন। এভাবে ব্লগার সাইট থেকে ডলার ইনকাম করুন।
ইউটিউবিং করে ডলার ইনকাম
ইউটিউবি হলো একটি ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম। আবার, এটি একটি ডলার ইনকাম সাইট। কারণ, ইউটিউব থেকে ডলার ইনকাম করা যায়। কিভাবে ডলার ইনকাম করা যায়। খুব সংক্ষেপে একটি ধারণা দিতে চেষ্টা করি।
প্রথমে, ইমেইল আইডি এবং মোবাইল নাম্বার দিয়ে চ্যানেল তৈরি করুন। চ্যানেল প্রফেশনালি সেটিং করুন। একটি লোগো সেট করুন। প্রফাইল পিকচার বা ব্যানার ইমেজ যুক্ত করুন।
এবার, ভিডিও ধারণ করুন। ভিডিও এডিট করুন। প্রফেশনালি আপলোড করুন। ভিডিও মার্কেটিং করুন। দুই –তিন মাস রেগুলার ভিডিও আপলোড করুন। ভিডিও কোয়ালিটি খুব গুরুত্বপূর্ণ। ভিডিও সাউন্ট কোয়ালিটি ভিডিওর সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ অংশ। তাই, সাউন্ট কোয়ালিটিতে নজর দিন।
চ্যানেলে একহাজার সাবস্ক্রাইবা আর চার হাজার ঘন্টা ওয়াচটাইম হলে মনিটাইজেশনের জন্য আবেদন করুন। আরো কিছু শর্ত আছে। যেমন; ২-স্টেফ ভেরিফিকেশন। কোনো প্রকার স্ট্রাইক থাকতে পারবে না। চ্যানেল রিভিউয়ে পাস করতে হবে। এসব শর্ত পূরণ হলে ইউটিউব সাইট থেকে ডলার ইনকাম করতে পারবেন।
অনলাইন পেইড সার্ভে করে ডলার ইনকাম
বর্তমানে প্রচুর সার্ভে কোম্পানি আছে। এদের কাজই হলো র্সাভে করা। এরা থার্ড পার্টি হিসেবে সার্ভে পরিচালনা করে। পণ্য বা সার্ভিস প্রদানকারী সব প্রতিষ্ঠানের সার্ভের প্রয়োজন হয়। তবে, জনবল, অর্থ, এবং সংকটের কারণে সব কোম্পানি সার্ভে পরিচালনা করতে পারে না। তাই, সার্ভে কোম্পানির উপর নির্ভর করতে হয়।
এসব অনলাইন সার্ভে সাইট অংশগ্রহণ করে ডলার ইনকাম করা যায়। কোনো সার্ভে প্রতিষ্ঠানে প্রতিটি সার্ভের জন্য ৩-৫ ডলার পর্যন্ত দিয়ে থাকে। নিদির্ষ্ট বিষয়ে কিছু প্রশ্ন করা হয়। এসব প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়। প্রশ্ন উত্তর শেষে আপনার অ্যাকাউন্টে ডলার জমা হয়ে যাবে।
ম্যাট্রোঅপিনিয়ন এবং সোয়াবক্স হলো গুরুত্বপূর্ণ দুটি অনলাইন সার্ভে সাইট। এই সাইট দুটিতে কাজ করে ডলার ইনকাম করতে পারবেন। কাজ করে দেখতে পারবেন। ভালো পরিমাণ ডলার ইনকাম করতে পারবেন।
ফেসবুকিং করে ডলার ইনকাম
ফেসবুক একটি স্যোশাল মিডিয়া সাইট। মানুষের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করার উদ্দশ্যে তৈরি হলেও বহুমুখী ফিচার ডলার ইনকামের পথকে সুগম করেছে। এখন, ফেসবুক থেকে অনেক উপায়ে ডলার ইনকাম করা যায়।
প্রথমত, ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করে ফেসবুক সাইট থেকে ডলার ইনকাম করা যায়। রিলস ভিডিও তৈরি করে ডলার ইনকাম করা যায়। স্টার এর মাধ্যমে ডলার ইনকাম করা যায়।
এছাড়াও ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে ফেসবুক মার্কেটিং করে ডলার ইনকাম করা যায়। ফেসবুকে পণ্য সেল করে ডলার ইনকাম করা যায়। ডলার ইনকাম সাইট হিসেবে ফেসবুক বেশ জনপ্রিয়। ট্রাই করে দেখতে পারেন।
ভিডিও দেখে ডলার ইনকাম
ভিডিও দেখে ডলার ইনকাম করা যায়। আগের একটি পয়েন্টে উল্লেখ করেছি। মাইক্রো-জব সাইটের কথা। মাইক্রো-জব সাইটে প্রচুর ছোট ছোট জব অফার করা হয়। যেমন, গেম খেলে ডলার ইনকাম। ভিডিও দেখে ডলার ইনকাম। সার্ভে করে ডলার ইনকাম।
সোয়াবসক্স মাইক্রো-জব সাইটের নাম শুনেছেন। এই সাইটের কথা আগেই উল্লেখ করেছি। এই সাইটে ছোট ছোট কাজ করে ডলার ইনকাম করা যায়। এই সাইটে প্রথমে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হয়। এর ড্যাশবোর্ডে ভিডিও দেখে ডলার ইনকামের অফার দেখতে পাবেন। ভিডিও দেখলে, আপনার অ্যাকাউন্ট ডলার যুক্ত হয়ে যাবে।
মাস শেষে আপনার অ্যাকাউন্ট নিয়ে পারবেন। গিফট কার্ড নিতে পারবেন। শপিং কার্ড নিতে পারবেন। সেসব কার্ড দিয়ে অ্যামাজনসহ অন্যান্য ই-কর্মাস সাইট থেকে শপিং করতে পারবেন। এছাড়াও আরো কিছু সাইট আছে। সেসব সাইটেও কাজ করে ডলার ইনকাম করা যায়।
ডলার ইনকাম বিকাশ পেমেন্ট
এবার, আসছি ইন্টারিস্টিং একটি অংশে। ডলার ইনকাম বিকাশ পেমেন্ট। ডলার ইনকাম করে বিকাশে পেমেন্ট নিতে চান। কিভাবে সম্ভব? আসলেও কি ডলার ইনকাম করে বিকাশে নেয়া যায়? কিভাবে নেয়া যায়? সেটাই জানবো এখন।
অনলাইনে অনেক ডলার ইনকাম সাইট আছে। আছে মাইক্রো-জব সাইট । যেসব সাইটে কাজ করে ডলার ইনকাম করা যায়। আজকে আমাদের পোস্টের বিষয়বস্তুও ছিল এমনই। তবে, ডলার ইনকাম বিকাশ পেমেন্ট নিয়ে কিছু কথা না বললেই নয়।
কিছু ডলার ইনকাম সাইট আছে। যেসব সাইটের পেমেন্ট মেথড ভিসা বা মাস্টার কার্ড থেকে বাইন্যান্স ডলার আনতে পারবেন। আবার, বাইন্যান্স থেকে বিকাশে ডলার নিতে পারবেন। সেসব নিয়ে আর বেশি আলোচনা করছি না। আরেকটি পোস্টে আলোচনা করবো।
ফ্রি ডলার ইনকাম
ফ্রি ডলার ইনকাম সাইট আছে। ডলার ইনকামও করা যায়। বর্তমানে Hamster Kombat গেমটি আলোরণ সৃষ্টি করেছে। এই গেমটি লিস্টিং হচ্ছে আগামী ২৬ সেপ্টম্বর। এরপর, এই গেম খেলে অর্জন করা কয়েন এয়ারড্রপ কী সহ ডেইলি টাস্ক পূরণ করা সাপেক্ষে ডলার ইনকাম করতে পারবেন।
এছাড়াও, টেলিগ্রামের এই গেম খেলে ইনকাম করা ডলার আপনার নিজের অ্যাকাউন্টে স্থানান্তর করতে হলে বাইন্যান্সের প্রয়োজন হবে। যদি এখনও বাইন্যান্স অ্যাকাউন্ট তৈরি না করেন তাহলে, অ্যাকাউন্ট তৈরির সাথে ফ্রি পাবেন ১০ ডলার।
এবং আরো অনেক ডলার ইনকাম সাইট আছে। যেসব সাইট অ্যাকাউন্ট তৈরির সাথে সাথে ৫-১০ ডলার ওয়েলকাম বোনাস পাবেন।
ফ্রি টাকা ইনকাম সাইট
ফ্রি টাকা ইনকাম সাইট হলো সেসব সাইট। যেসব সাইটে বিনিয়োগ না করে সহজ কাজ করে টাকা ইনকাম করা যায়। সকল মাইক্রো-জব সাইট। এসব সাইটে সাধারণত, ছোট ছোট কাজ করানো হয়। যেমন, ভিডিও দেখে টাকা ইনকাম। এড দেখে টাকা ইনকাম। গেম খেলে টাকা ইনকাম। লুডু খেলে টাকা ইনকাম। সিপিএ মার্কেটিং করে টাকা ইনকাম। পোস্ট শেয়ার করে টাকা ইনকাম ইত্যাদি।
বাংলাদেশে কিছু সাইট আছে। যেমন ওয়ার্ক আপ প্যালেস। একটি মাইক্রো-জব সাইট। এছাড়া দারাজ ডট কম। বিক্রম ডট কম। টেন মিনিট স্কুল। এসব সাইটে কাজ করেও পোস্ট শেয়ার করে টাকা ইনকাম করা যায়।
উপসংহার
উপরের আলোচনা থেকে বলতে পারিয়ে, ডলার ইনকাম সাইট প্রচুর আছে। এসব সাইটে কাজ করে নিয়মতি ডলার ইনকাম করা যায়। তার জন্য প্রয়োজন স্কিল। স্কিল অর্জন করতে পারলে, ডলার নিয়ে চিন্তা করেত হবে না।
আগে, স্কিল অর্জন করুন। দক্ষতা আপনার ডলার ইনকাম সাইটে ক্যারিয়ার গড়তে সহয়তা করবে। স্কিল অর্জনে গুরুত্ব দিন। আজ হোক কাল হোক ডলার ইনকাম হবেই। আপনার সফলতা কামনা করে শেষ করছি। ধন্যবাদ পোস্টটি পড়ার জন্য।