নতুনদের জন্য সেরা টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট কোনটি!

Spread the love

টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট থেকে কিভাবে ইনকাম শুরু করা যায়? টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট কোনটি ভালো। টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট-এ কাজ করে মাসে কতোটাকা ইনকাম করা যায়? বর্তমান টাকা ইনকাম করার কোন ওয়েবসাইটটি ভালো? এমন অনেক প্রশ্নের উত্তর থাকছে আজকের পোস্টে।

যারা ওয়েবসাইট থেকে টাকা ইনকাম করতে চাচ্ছেন, তাদের জন্য আজকের পোস্টটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ হবে। আমরা গুগল এডসেন্স থেকে মাসে কতো টাকা ইনকাম করছি। একটি বাংলা ওয়েবসাইট থেকে কতো টাকা ইনকাম করা যায়।

এসব নিয়ে একদম বিস্তারিত আলোচনা করবো। ২০২৫ সালে এসে এখন অনলাইন থেকে ইনকাম শুরু করতে না পারলেও কোনো সমস্যা নেই। আমার বিশ্বাস কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করেই এই বছর থেকেই ইনকাম শুরু করতে পারবেন।

টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট                            

টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট আলোচনা করতে হলে প্রথমে চলে আসে ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইটের কথা। কারণ, বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইটে হাজার হাজার প্রজেক্ট আছে। প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ ডলারের কাজ করানো হচ্ছে। এছাড়া, যারা কনটেন্ট রাইটিং করতে পারেন তারা ব্লগিং করে ইনকাম করতে পারবেন।

টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট
টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট

টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট করার ওয়েবসাইটের মধ্যে আমার প্রিয় সাইট হলো ব্লগিং। আমি ব্লগিং করি এই জন্য নয়। আমার কাছে ব্লগিংকে ভালোলাগার কারণ হলো নিজের মতো কিছু জানা এবং মানুষকে জানানোর একটি ক্ষেত্র। ভালো লিখতে পারলে ব্লগিং করে মাসে অনেক টাকা ইনকাম করা যায়।

যারা ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করতে পারেন, তারা ইউটিউব, ফেসবুক, এবং টিকটক থেকে টাকা ইনকাম করতে পারেন। এখন শর্ট ফরমেটের ভিডিও খুব জনপ্রিয়। ফেসবুক রিলস তৈরি করুন। শুধু ফেসবুক রিলস তৈরি করে মাসে লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করছে মানুষ।

১০ টি সেরা টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট

১০টি সেরা টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট নিয়ে আজকের ব্লগ পোস্ট। এই ১০টি ওয়েবসাইট থেকে আপনিও ইনকাম করতে পারবেন। এক বা একাধিক ওয়েবসাইট থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য আমাদের এই পোস্টটি অন্যতম। আপনি কোন পেশায় আছেন; এট বড় কথা নয়। বর্তমান পেশার পাশাপাশি পার্ট-টাইম কাজ শুরু করুন।

টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম করতে হলে স্কিল অর্জন করতে হবে। স্কিল না থাকলে, ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম করতে পারবেন না। টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট ইনকাম করার জন্য বেশ কিছু ব্যাসিক স্কিল অর্জন করতেই হবে।

যেমন, Google Search Engine সর্ম্পকে ধারণা। ভিডিও এডিটিং এর ব্যসিক কাজগুলো। বাংলায় ব্লগিং করার মতো দক্ষতা। নিয়মিত ফেসবুকে প্রফেশনাল পোস্ট করা। সার্চ ইঞ্জিন সর্ম্পকে জ্ঞান অর্জন। এসব প্রাথমিক দক্ষতা টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট আপনার সরব উপস্থিতির জানান দেবে।

আজকে আমরা টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট থেকে সেরা ১০টি সাইট নিয়ে আলোচনা করবো। আপনার সাথে যেটা যায় সেটা নিয়ে আপনি কাজ শুরু করুন।

টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট-ফাইভার

ফাইভার একটি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস। বর্তমানে, নতুন ফ্রিল্যান্সারদের জন্য ইনকামের দিক থেকে সেরা ওয়েবসাইট হলো ফাইভার। আশাকরি, নাম শুনেই বুঝতে পারছে। ফাইভারের সাথে ফাইভের একটি যোগসূত্র আছে।

হ্যাঁ, ঠিকই ধরেছেন। ফাইভ থেকেই এসেছে ফাইভার। ফাইভ থেকে কেন? কারণ, ফাইভারে মাত্র ৫-ডলার থেকে কাজের অর্ডার দেয়া হয়। খুব ছোট ছোট কাজ করানো হয়। নতুন ফ্রিল্যান্সারদের জন্য সহায়ক একটি ওয়েবসাইট।

ফাইভার থেকে কতো টাকা ইনকাম করা যায়। ফ্রিল্যান্সারের দক্ষতা এবং যোগ্যতার উপর নির্ভর করে মাসিক ইনকাম নির্ভর করে। ফাইভারে যায়া টপ লেভেলে আছেন, তারা মাসে কয়েক হাজার ডলার ইনকাম করছে।

ফাইভার থেকে ইনকাম করার জন্য একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে। তার জন্য প্রয়োজন-একটি ইমেইল আইডি। একটি মোবাইল ফোন। সদ্যতোলা একটি ইমেজ। আর, ব্যক্তিগত তথ্য। অ্যাকাউন্ট করার সময় সব সঠিক তথ্য সরবরাহ করবেন।

টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট Fiverr Account

কারণ, অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই করতে আপনার এনআইডি, পাসপোর্ট অথবা ড্রাইভিং লাইসেন্স এর প্রয়োজন হবে। ঔসব কার্ডে যেসব তথ্য দেয়া আছে, সেসব তথ্য দিয়েই টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট ফাইভারে অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন।

এবার, যেসব কাজ পারেন। সেই কাজের বিস্তারিত বর্ণনা তুলে ধরুন। কাজ করার পদ্ধতি। কাজটি কেন করতে হবে। কাজ না করলে, কি কি লস হতে পারে। কাজ করলে কি কি উপকার হতে পারে। কতো সুন্দরভাবে কাজ করতে পারবেন। কতোটাকা নিবেন।

এসব বিস্তারিত থাকবে প্রস্তাবনায়। এটাকে ফাইভারের ভাষায় বলে গিগ। ফ্রিল্যান্সাররা গিগ পাবলিশ করেন। আর, বায়াররা কাজ করানোর জন্য এসব গিগের বিস্তারিত পড়েন। ভালো লাগলে অর্ডার প্লেস করেন।

অর্ডার প্লেস করলে বায়ারের অ্যাকাউন্ট থেকে ডলার কেটে রাখা হয়। কাজ শেষ হলে আপনার অ্যাকাউন্টে জমা করে দিবে। অ্যাকাউন্টের সাথে যুক্ত করা ব্যাংক অ্যাকাউন্টে থেকে টাকা উত্তোলন করতে পারবেন। টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট

টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট-আপওর্য়াক

টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট-আপওর্য়াক। আপওর্য়াকও ফাইভারের মতোই একটি ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট। এখানে বায়াররা জব পোস্ট করেন। ফ্রিল্যান্সাররা জবের জন্য বিড করেন। যে জব বিড উইন করবে সেই অর্ডার পাবেন।

আপওর্য়াকেও অ্যাকাউন্ট তৈরি করার উপায় ফাইভারের মতো। ফাইভারের তুলনায় বড় বড় প্রজেক্টের কাজ করানো হয়। ক্ষেত্র বিশেষ স্থায়ী ভিত্তিতে কাজ করানো হয়। চুক্তি ভিত্তিতে কাজ করানো হয়। ঘন্টা ভিত্তিতে কাজ করানো হয়।

আপওর্য়াকে সাধারণত, যারা টপ-লেভেল ফ্রিল্যান্সার তাদের মাসিক ইনকাম কয়েক হাজার ডলার থেকে কয়েক লক্ষ ডলার পর্যন্ত হয়। তবে, আমাদের উপ-মহাদেশের ফ্রিল্যান্সারদের মাসে কয়েক হাজার ডলার ইনকাম হয়। টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট হিসেবে আপওর্য়াককে আমি ফাইভ স্টার রেটিং দিবো।

ব্লগার- টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট

আমার প্রিয় টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট হলো ব্লগার। যারা লিখতে ভালোবাসেন। যারা পড়তে ভালোবাসেন, তাদের জন্য ব্লগার অন্যতম সেরা টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট। ব্লগার হলো টেক জায়ান্ট গুগলের একটি প্রতিষ্ঠান।

ব্লগার হলো লিখালিখি করার ওয়েবসাইট। সেই লিখালিখির ওয়েবসাইটে গুগলের বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করে ইনকাম করা যায়।

এবার, আসি ব্লগার থেকে কতোটাকা ইনকাম করা যায়? বাংলায় ব্লগিং করে মাসে ৩০,০০০-৫০,০০০/ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করা যায়। এই পরিমাণ টাকা ইনকাম করছে হাতে গোনা কয়েকটি ওয়বেসাইট।

অর্ডিনারি আইটি, বাংলাটেক ২৪, টেকটিউন এর মতো ব্লগসাইটগুলো। এছাড়া, মেইনস্ট্রিম মিডিয়াগুলো যেমন, প্রথম আলো। এই ধরণের নিউজপেপ্যার টাইপ সাইট অনেক টাকা ইনকাম করছে।

ব্লগার থেকে ইনকাম করার উপায়

টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট ব্লগার থেকে ইনকাম করার উপায় হলো থার্ড-পার্টি বিজ্ঞাপন প্রদর্শন। এর জন্য আপনার নিজের একটি ব্লগসাইট থাকতে হবে। ব্লগসাইট তৈরি করার জন্য একটি কাস্টম ডোমেইন লাগবে।

একটি থিম লাগবে। একটি হোস্টিং লাগবে। ডোমেইন অবশ্যই টপ লেভেল ডোমেইন কিনবেন। যেমন ডট কম ডোমেইন। থিম অবশ্যই ভালো প্রতিষ্ঠান থেকে কিনবেন। আর হোস্টিং ব্লগার ডট কম ব্যবহার করলে ফ্রি পাবেন।

ওয়াডপ্রেস ব্যবহার করলে কিনতে হবে। সব মিলিয়ে হয়তো একবছরের জন্য ৫০-৬০ ডলার খরচ। সাইট রেডি করার জন্য। টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট রেডি। এবার, গুগলের বিজ্ঞাপন বসিয়ে সাইট থেকে ইনকাম করুন।

টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট-ফেসবুক

টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট হলো ফেসবুক। একটা সময় ছিল যখন ফেসবুক পেজ থেকে ইনকাম করা যেত। এখন ফেসবুক প্রফাইল থেকে ইনকাম করা যায়। ফেসবুক প্রফাইলে সব ফিচার থেকে ইনকাম করা যায়।

যেমন, রিলস ভিডিও থেকে ইনকাম করা যায়। লং ফরমেটের ভিডিও থেকে ইনকাম করা যায়। ইমেজ থেকে টাকা ইনকাম করা যায়। টেক্সট টাইপ পোস্ট থেকেও ইনকাম করা যায়।

ফেসবুকের নতুন ফিচার এবং জনপ্রিয় ফিচার হলো ফেসবুক রিলিস। বর্তমানে টিকটকের মতো শর্টস ফর্মরে ভিডিও প্ল্যাটফর্ম ব্যাপক জনপ্রিয় হওয়ার কারণে ফেসবুকও শর্ট ফর্মের ভিডিও ফিচার চালু করেছে। এবং ফিচারটি জনপ্রিয় করার জন্য তুলনামূলক বেশি ইনকাম দেয়া হচ্ছে।

মূলত, এক মিনিট পঁচিশ সেকেন্ড থেকে ছোট ভিডিও হলো রিলস ভিডিও। অবশ্যই ভিডিওটি ভার্টিকেল এঙ্গেলে ধারণ করতে হবে।

টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট হিসেবে জনপ্রিয়। তবে, ফেসবুক কমিউনিটি গাইডলাইন খুব কঠোর। ফেসবুক পেজ বা প্রফাইলে মনিটাইজেশন চালু করার আগে মনিটাইজেশন পলিসি কঠোরভাবে অনুসরণ করে। নিজস্ব কনটেন্টছাড়া মনিটাইজেশন পাওয়ার উপায় নেই।

ইউটিউব- টাকা ইনকাম করার সেরা উপায়!

টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট-গুলোর মধ্যে অন্যতম সেরা ওয়েবসাইট হলো ইউটিউব। যাদের ভিডিও ধারণ এবং এডিটিং এর প্রাথমিক ধারণা আছে, তাদের জন্য ইউটিউব হতে সেরা পছন্দ। ইউটিউব থেকে অনেক উপায় ইনকাম করা যায়। কতো উপায়ে আয় যায় তার একটা ধারণা দেয়ার চেষ্টা করবো।

ইউটিউব থেকে আয় করতে চাইলে, প্রথমে একটি ইউটিউব চ্যানেল থাকতে হবে। ইউটিউব চ্যানেল খোলার জন্য একটি ইমেইল আইডি থাকতে হবে। একটি মোবাইল নাম্বার থাকতে হবে।

এবার, চ্যানেলের জন্য একটি ক্যাটাগরি ঠিক করুন। ক্যাটাগরি অনুযায়ী নাম ঠিক করুন। সেই অনুযায়ী Keywords বাছাই করুন। এসব কী-ওয়ার্ড যুক্ত করুন। একটি সুন্দর এবং গোছানো বর্ণনা লিখুন।

 চ্যানেলের একটি প্রফাইল পিকচার সেট করুন। এক চ্যানেল লোগো সেট করুন। ক্যানভা দিয়ে নিজেই প্রফাইল পিকচার লোগো তৈরি করতে পারবেন।

চ্যানেল তৈরি এবার ভিডিও ধারণ করুন। এডিট করুন। আপলোড করুন। ভিডিও এসইও করুন। প্রয়োজনে মার্কেটিং করুন। ভিডিওতে ভিউ আসলে সাবস্ক্রাইবার বাড়বে।

বাড়তে বাড়তে যখন এক হাজার সাবস্ক্রাইবার হবে এবং চ্যানেলে চার-হাজার ঘন্টা ওয়াচ-টাইম হবে; তখন চ্যানেল থেকে ইনকাম শুরু করতে পারবেন না।

ভিডিও’র মধ্যে গুগলের এড দেখিয়ে ইনকাম করতে পারবেন। এছাড়াও ইউটিউবের শর্টস থেকে ইনকাম করতে পারবেন। মেম্বারশিপ থেকে ইনকাম করার সুয়োগ আছে। সুপার থেকে ইনকাম করার সুযোগ আছে।

ইউটিউব চ্যানেলে শপিং ফিচার যুক্ত করে ইনকাম করা যায়। এভাবে, টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট ইউটিউব চ্যানেল থেকে মাসে লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করা যায়।

টাকা ইনকাম করার প্রশ্ন-উত্তর ওয়েবসাইট কোরা

টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট হিসেবে কোরায় কাজ করতে পারেন। কোরায় কাজ করেও মাসে ২০-৩০ হাজার টাকা ইনকাম করা যায়। কোরা পৃথিবীর সব থেকে সেরা প্রশ্ন উত্তর ওয়েব সাইট।

এখানে আপনি যেকোনো প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করতে পারবেন। ভিজিটররা আপনার প্রশ্নের উত্তর দিবে। আবার, আপনিও মানুষের প্রশ্নের উত্তর করতে পারবেন। প্রাসঙ্গিক উত্তর পাবলিক থাকবে, ভিজিটররা সেই উত্তর পড়বেন।

এভাবে আপনার অ্যাকাউন্টে আপলোড করা প্রশ্ন, প্রশ্নের উত্তর, এবং আর্টিকেলে যতোবেশি ভিজিটর আসবে, ততোবেশি ইনকাম করতে পারবেন। একটি কোরা অ্যাকাউন্ট থেকে মাসে বিশ-ত্রিশ হাজার টাকা ইনকাম করা যায়।

টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট কোরা বাংলা ভাষায় আর্টিকেল লিখে ইনকাম করার সুযোগ দেয়। এছাড়া, বলাই বাহুল্য ইংরেজিতে আর্টিকেল লিখে অনেক বেশি ইনকাম করা যায়।

তবে, বাংলাদেশ থেকে এখনো ইনকাম করার সুযোগ নেই। আপনার ক্যান্ট্রি ভারত বা যুক্তরাষ্ট্র দিয়ে কাজ করতে পারেন। তবে, যখন অ্যাকাউন্ট ভেরিফিকেশন করবে তখন সেই দেশের কারো দিয়ে ভেরিফিকেশন করিয়ে নিতে হবে।

ইনসট্রাগ্রাম টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট

টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট গুগোর মধ্যে স্যোশাল মিডিয়া সাইট সেরা। এখন মানুষ স্যোশাল মিডিয়া সাইটে কাটাতে ভালোবাসে। মানুষ ঘন্টার পর ঘন্টার স্যোশাল মিডিয়াতে কাটায়। স্যোশাল মিডিয়া সাইট হিসেবে ইনস্ট্রাগ্রাম থেকে ইনকামের সুযোগ আছে।

সাধারণত, ইন্ট্রাগ্রামের মাধ্যমে কোনো পণ্যের প্রচার চালিয়ে ইনকাম করা যায়। যেমন, আপনার একটি ইনস্ট্রাগ্রাম অ্যাকাউন্ট আছে। সেই অ্যাকাউন্টের যুক্তরাষ্ট্রের ৫হাজার ফলোয়ার আছে। কোনো পোস্ট করলে দুই হাজার লাইক কমেন্টস শেয়ার হয়।

আপনি তাহলে ইনকাম শুরু করতে পারবেন। আপনার সাথে যোগাযোগ করবে। আপনাকে কোনো একটি পণ্যের পোস্ট করতে বলবে। এগুলো মূলত, স্পন্সরড পোস্ট। কোনো কোম্পানির থেকে টাকা নিয়ে সেই কোম্পানির পণ্যের প্রচার চালানো।

ইনস্ট্রাগ্রাম মার্কিটিং করে মাসে ৩০ হাজার থেকে ৪০ হাজার টাকা ইনকাম করা যায়।

টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট-লিংকডইন

টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট গুলোর মধ্যে সবথেকে প্রফেশনাল হলো লিংকডইন সাইট। লিংকডইনে পৃথিবীর সব বড় বড় কোম্পানির সিইও’র অ্যাকাউন্ট আছে। লিংকডইনের মাধ্যমে তাদের ফলো করতে পারবেন। সেই সব কোম্পানির নিউজলেটার থেকে জানতে পারবেন তাদের কোম্পানির সব আপডেট। যেমন; চাকুরির বিজ্ঞপ্তি। প্রজেক্ট আপডেট।

এছাড়া, আরো কয়েকটি টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট যেমন;

  • Google AdSense- টাকা ইনকাম করার উপায়;
  • Amazon- টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট;
  • টাকা ইনকাম করার সাইট-Bkash;
  • ফুড পান্ডা টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট;
  • উবার- টাকা ইনকাম করার উপায়;
  • পাঠাও-ট্রানেসপোর্ট টাকা ইনকাম করার সাইট;
  • মাইক্রো-জব সাইট;

উপসংহার

টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করলাম। এই ওয়েবসাইটগুলোছাড়াও আরো অনেক ওয়েবসাইট আছে। যেসব সাইট থেকে টাকা ইনকাম করা যায়। আপনি ইনকাম করে থাকলে, আমাদের জানান।

আমার কথা হলো যে ওয়েবসাইট থেকেই টাকা ইনকাম করতে চান, করতে পারবেন। স্কিল অর্জন করুন। স্বপ্ন দেখুন। স্বপ্নের পেছনে লেগে থাকুন। সফলতা আসবেই। হয় আজ, না হয় কাল। ছেড়ে দিবেন না। আপনার ভালোলাগার কাজ করুন।


Spread the love

Leave a Comment